রাষ্ট্রদূত বলেন, ভূ-রাজনৈতিক নানা সমীকরণে অনেক দেশই এখন মধ্যমপন্থা অবলম্বন করেছে। একমাত্র মুসলিম দেশগুলোর ঐক্য আর রাজনৈতিক সদিচ্ছাই নিশ্চিত করতে পারে নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের বিজয়।
এসময় ভয়াবহ মানবিক সংকটে থাকা ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোর আকুতিও জানান তিনি। তিনি বলেন, গাজার বহু নারী ও শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। তারা আমাদের বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সরবরাহও বিচ্ছিন্ন করেছে।
তিনি আরও জানান, অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে এবার আরও বেশি ঐক্যবদ্ধ ফিলিস্তিনের জনগণ। আমরা চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনে আশাবাদী।
শুরু থেকেই নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে বরাবরই সরব ছিল ঢাকা। এবারও বিবৃতি দিয়ে ফিলিস্তিনে আক্রমণের নিন্দা জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এরইমধ্যে ইসরায়েলে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সামরিক সহযোগিতা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্দেশে ভূমধ্য সাগরে নোঙ্গর করেছে দেশটির একটি যুদ্ধজাহাজ। জাহাজটির মিসাইল হামলারও সক্ষমতা রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত পাঁচদিন ধরে রক্তক্ষয়ী সংঘাত চলছে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের মধ্যে। এতে দুই পক্ষেরই ব্যাপক প্রাণহানি ঘটেছে।
কোন মন্তব্য নেই: